জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় কমিটি বর্ধিতকরণের চলমান প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আরও ৪৫ জনকে কেন্দ্রীয় সদস্য ঘোষণা করা হয়েছে। ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের স্পিরিট সমুন্নত রাখতে গঠন করা হয় জাতীয় নাগরিক কমিটি।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা দাঁড়ালো ১০৭ জনে।
কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে নতুন যারা যুক্ত হলেন- সারজিস আলম, আলী আহসান জোনায়েদ, দেবাশীষ চক্রবর্তী, মোহাম্মদ এজাজ, শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি, কৈলাশ চন্দ্র রবিদাস, রাফে সালমান রিফাত, উশ্যেপ্রু মারমা, উম্মে হাবিবা বেনজির, মীর আরশাদুল হক, আলী নাছের খান, মামুনুর রশীদ, আবু সাঈদ লিওন, সাকিব মাহদী, জোবাইরুল হাসান আরিফ, সৈয়দা নীলিমা দোলা, শরিফ ওসমান হাদি, আলী আম্মার মুয়াজ, আরেফিন মোহাম্মদ, ভীম্পাল্লী ডেভিড রাজু, কৃষিবিদ গোলাম মর্তুজা সেলিম, সোনামণি কর্মকার, ডা. মিনহাজুল আবেদীন, সাইদ উজ্জ্বল, মো. বুরহান উদ্দিন নোমান, মো. রাকিব হোসেন, মো. আরিফুর রহমান (তুহিন), রাফিদ ভুঁইয়া, জয়নাল আবেদীন শিশির, জনি আকন্দ, মিয়াজ মেহরাব তালুকদার, মো. নাইম আহমাদ, সাগর বড়ুয়া, প্লাবন তারিক, এম ওয়ালি উল্লাহ, মোশফিকুর রহমান জোহান, সাদিয়া ফারজানা, সাইফুল্লাহ হায়দার, মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহছান, এহতেশাম হক, অরণি সেমন্তি খান, মাহবুব আলম মাহির, ডা. আশরাফুল আলম সুমন এবং দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী।
এর আগে গত ১৩ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শক্তিকে সংহত করে দেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্যে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে আহ্বায়ক ও আখতার হোসেনকে সদস্যসচিব করে ৫৫ সদস্যের জাতীয় নাগরিক কমিটি গঠন করা হয়েছিল। রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। দুই মাস পর সেই কমিটির সদস্যসংখ্যা আরও বাড়ানো হল।